ইকুয়েডরের একটি কারাগারে প্রতিদ্বন্দ্বী মাদক চক্রগুলো বন্দুক এবং গ্রেনেড নিয়ে লড়াই শুরু করলে দাঙ্গায় কমপক্ষে ১১৮ জন বন্দী নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে কজনের শিরচ্ছেদ করা হয়। তবে ওই কারাগারের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার দাবি করেছে পুলিশ। খবর এএফপি’র
ইকুয়েডরের কারাগার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দক্ষিণ আমেরিকার ইতিহাসে কারাগারের ভেতরে এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ লড়াই। ওই ঘটনায় আরো ৮৬ জন বন্দী আহত হয়েছেন যাদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা গুরুতর।
এসএনএআই কারা কর্তৃপক্ষের পরিচালক বলিভার গার্জন শুক্রবার বলেছিলেন যে, দুই হাজার কয়েদিকে ক্ষমা করা হবে। সরকার বয়স্ক এবং মহিলা বন্দীদের পাশাপাশি প্রতিবন্ধী এবং টার্মিনাল অসুস্থদের মুক্তির জন্য অগ্রাধিকার দেবে।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পুলিশ কমান্ডার জেনারেল তানিয়া ভারেলা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন যে, এ কারাগারের ফের নিয়ন্ত্রণ নিতে প্রায় ৯ শ কর্মকর্তার অংশগ্রহণে ব্যাপক নিরাপত্তা অভিযান চালানো হয়। আসামিরা তাদের সেলের মধ্যে রয়েছেন। সেল ব্লকগুলোর নিয়ন্ত্রণ এখন আর আসামিদের হাতে নেই।
তিনি আরো বলেন, সবকিছু শান্ত এবং বন্দীরা এখন সেলে বা গরাদঘেরা ঘরে ফিরে গেছে। এদিকে, অভিযানকালে বন্দুকধারী বন্দীরা পুলিশের ওপর হামলা করে এবং ওই ঘটনায় কমপক্ষে দুজন কর্মকর্তা আহত হন।
সম্পাদকীয় : নাহার ম্যানশন (৩য় তলা), ১৫০ মতিঝিল ঢাকা।
নিউজ ও কমার্শিয়াল : মুন কমপ্লেক্স (৩য় তলা) ৫৯/১, পাটুয়াটুলি, ঢাকা।
ই-মেইল: boishakhinews24.net@gmail.com
হট লাইন: ০১৬৮৮৫০৫৩৫৬
https://www.boishakhinews24.net/