জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে’কে হত্যার ঘটনায় আটক ব্যক্তির একটি নির্দিষ্ট সংস্থার প্রতি ক্ষোভ রয়েছে বলে জানিয়েছেন এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তকারী এক পুলিশ কর্মকর্তা। আবে’কে সেই সংস্থার সদস্য মনে করে হত্যা করা হয়ে বলে জানান তিনি। খবর বিবিসি।
ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, শিনজো আবে ওই সংস্থার সদস্য ছিল বলে মনে করেন অভিযুক্ত বন্দুকধারী তেতসুয়া ইয়ামাগামি (৪১)। এ কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে ওই সংস্থার নাম উল্লেখ করেননি তিনি।
জিজ্ঞাসাবাদে ইয়ামাগামি বাড়িতে তৈরি বন্দুক দিয়ে আবে’কে গুলি করার কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিশেষভাবে শিনজো আবে’কে কেন টার্গেট করা হয়েছিল এবং হত্যাকারী একা ছিল নাকি আরও কেউ ছিল এখন সেসব বিষয় তদন্ত করছে দেশটির পুলিশ।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার (৮ জুলাই) সকালে একটি রাজনৈতিক প্রচারণা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মারা যান শিনজো আবে। একজন বন্দুকধারী পেছন থেকে তাকে গুলি করে। চিকিৎসকরা ৫ ঘণ্টা চেষ্টার পরেও তাকে বাঁচাতে পারেনি।
প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০০৬ সালে প্রথম দায়িত্ব নেন শিনজো আবে। টানা দুই বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। পরে অসুস্থতার কারণে ২০২০ সালে পদত্যাগ করেন। প্রধানমন্ত্রী পদ ছাড়লেও ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রভাবশালী নেতা ছিলেন তিনি।
সম্পাদকীয় : নাহার ম্যানশন (৩য় তলা), ১৫০ মতিঝিল ঢাকা।
নিউজ ও কমার্শিয়াল : মুন কমপ্লেক্স (৩য় তলা) ৫৯/১, পাটুয়াটুলি, ঢাকা।
ই-মেইল: boishakhinews24.net@gmail.com
হট লাইন: ০১৬৮৮৫০৫৩৫৬
https://www.boishakhinews24.net/