বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া অনেকটা শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়েছে খুলনা ও বরিশাল সিটির নির্বাচন। সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় এই দুই সিটিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ইভিএমে ভোট হওয়ায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জানা যাবে কে হচ্ছেন দুই সিটির মেয়র।
এর মধ্যে সোমবার দুপুরে ভোটকেন্দ্রে বরিশালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। কেন্দ্র পরিদর্শনকালে নৌকা প্রতীকের কর্মীরা তাকে মেরে রক্তাক্ত করেছেন বলে অভিযোগে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের এই মেয়র প্রার্থী।
আজ সোমবার ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ৮৭ নম্বর কেন্দ্রে সাবেরা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনকালে এ ঘটনা ঘটে।হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
হামলার প্রতিবাদে বরিশাল-পটুয়াখালী সড়ক অবরোধ করে হাতপাখার কর্মীরা। হামলার অভিযোগের পরপরই তারা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে। অন্যদিকে খুলনা সিটি নির্বাচনে সকলেই ভোটকেন্দ্র ব্যবস্থাপনায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।
তবে অনেকেই ইভিএম ব্যবহারে অস্বস্তিতে পড়েছে। মেশিনের বাটন সিলেক্ট করে, সবুজ বাটনে চাপ দিতে হবে; এভাবে একে একে তিনজন প্রার্থীকে ভোট দিয়ে ভোটদানের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। কেউ কোনো বাটনে চাপ দিতে ভুল করলে মেশিন লক হয়ে আটকে যাচ্ছে।
এই সিটিতে নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ২৮৯টি কেন্দ্রে এক হাজার ৭৩২টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ চলেছে। ৩১টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৩৬ জন ও ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সম্পাদকীয় : নাহার ম্যানশন (৩য় তলা), ১৫০ মতিঝিল ঢাকা।
নিউজ ও কমার্শিয়াল : মুন কমপ্লেক্স (৩য় তলা) ৫৯/১, পাটুয়াটুলি, ঢাকা।
ই-মেইল: boishakhinews24.net@gmail.com
হট লাইন: ০১৬৮৮৫০৫৩৫৬
https://www.boishakhinews24.net/