জাবি প্রতিনিধি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) কুরআন এন্ড কালচারাল স্টাডি ক্লাবের ২০২৫-২৬ সেশনের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

নবগঠিত কমিটিতে সভাপতি হয়েছেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী মুহিব বুল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ইংরেজি বিভাগের ৫০ ব্যাচের শিক্ষার্থী ওয়ালি উল্লাহ আল মাহদি।

৫ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) ক্লাবের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে নবগঠিত কমিটির বিষয়টি জানানো হয়।

কমিটিতে আরও রয়েছেন, সহ-সভাপতি - আশিক ইকবাল ও সাইফ খান, কোষাধ্যক্ষ- তানভিরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক- আলী আহাম্মদ, দপ্তর সম্পাদক- মোহাম্মদ হাসান, প্রচার সম্পাদক- এ কে অনিক, শিক্ষা ও প্রকাশনা সম্পাদক- কামরুদ্দিন, সমাজ কল্যান ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক- শামিম আফজাল, তথ্য প্রযুক্তি ও মিডিয়া সম্পাদক- কামরুজ্জামান নুর।

নারী কমিটির প্রধান হিসেবে আছেন আরিফা সুলতানা, সহ-প্রধান রোকাইয়া জাহান রিতু ও নিগার সুলতানা , সাংগঠনিক সম্পাদক- জান্নাতুল ফেরদাউস, কোষাধ্যক্ষ- ফাহমিদা ইসলাম সওদা, দপ্তর সম্পাদক- মরিয়ম জামিলা, প্রচার সম্পাদক- ফাবলিহা জাহান, শিক্ষা ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান- দোলনা আখতার‍, সমাজ কল্যান ও সাংস্কৃতিক বিভাগের প্রধান- মুন্নি আক্তার ফাতেমা।

নতুন সভাপতি মুহিব বুল্লা, এই ক্লাবটির উদ্দেশ্য শুধু কুরআনের শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রতিফলন নয়, বরং আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের উন্নয়ন ঘটানো।

আমরা জানি যে, কুরআন শুধুমাত্র ধর্মীয় গ্রন্থ নয়, এটি আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রেই গাইডলাইন সরবরাহ করে। তার মধ্যে রয়েছে জীবনদর্শন, নৈতিকতা, সহানুভূতি, এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের মূলনীতি।

এই ক্লাবটি সেই মুল্যায়ন ও শিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে, যেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা কুরআন এবং সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করবে, গবেষণা করবে এবং আত্মোন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।

আমরা চাই, আমাদের ক্লাবটি হোক একটি সেতু, যা আমাদের মাঝে একতা, শান্তি এবং শ্রদ্ধার সম্পর্ক স্থাপন করবে।

ক্লাবের নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলে জানা যায়, ক্লাবটির উদ্দেশ্য শুধু কুরআনের শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রতিফলন নয়, বরং আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের উন্নয়ন ঘটানো।

এছাড়াও, কুরআন শুধুমাত্র ধর্মীয় গ্রন্থ নয়, এটি আমাদের জীবনের সকল ক্ষেত্রেই গাইডলাইন সরবরাহ করে। তার মধ্যে রয়েছে জীবনদর্শন, নৈতিকতা, সহানুভূতি, এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের মূলনীতি।

এই ক্লাবটি সেই মুল্যায়ন ও শিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে, যেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা কুরআন এবং সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করবে, গবেষণা করবে এবং আত্মোন্নতির দিকে এগিয়ে যাবে।

তারা আরও বলেন, আমরা চাই ক্লাবটি হোক একটি সেতু, যা আমাদের মাঝে একতা, শান্তি এবং শ্রদ্ধার সম্পর্ক স্থাপন করবে।