ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে শুক্রবার (৬ জুন) সকাল থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটারজুড়ে যানবাহনের ধীরগতি দেখা গেছে। এতে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে দুর্ভোগে পড়েছেন নারী, শিশু ও বয়স্কসহ সকল শ্রেণির যাত্রী।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যমুনা সেতু থেকে রাবনা বাইপাস পর্যন্ত যানবাহনের দীর্ঘ সারি রয়েছে। তবে স্থায়ী যানজট না থাকলেও যান চলাচল খুবই ধীরগতিতে চলছে।
যাত্রী ও বাসচালকদের ভাষ্য, উত্তরবঙ্গগামী লেনে বুধবার (৪ জুন) রাত থেকেই যানবাহনের চাপ বাড়তে থাকে। বৃহস্পতিবার সারা দিন ধরে যানজট ছিল এবং রাতে বিভিন্ন স্থানে যানবাহন বিকলের ঘটনা ঘটে। এসব কারণে সড়কে স্থবিরতা তৈরি হয়।
মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথভাবে উদ্ধারকাজে অংশ নেয়। কিন্তু যমুনা সেতুর ওপরে একাধিক যানবাহন বিকল হয়ে পড়ায় সেগুলো রেকার দিয়ে সরাতে সময় লাগে, ফলে যানজট আরও দীর্ঘ হয়।
এছাড়া টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ঘারিন্দা এলাকায় সকালে একটি মালবাহী ট্রাক উল্টে মহাসড়কে পড়ে গেলে তিনজন আহত হন। দুর্ঘটনার ফলে মহাসড়কে যানবাহনের গতি আরও কমে যায়।
বিভিন্ন পশুবাহী গাড়িও ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা পড়ে। রাতভর মহাসড়কে থেমে থেমে যান চলাচল করে, যার ফলে যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হন।
এ বিষয়ে এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ শরীফ বলেন, “মহাসড়কে একাধিক বাস ও ট্রাক বিকল হয়। সেনাবাহিনী ও পুলিশ একযোগে কাজ করছে। অল্প সময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে আশা করছি।”
সম্পাদকীয় : নাহার ম্যানশন (৩য় তলা), ১৫০ মতিঝিল ঢাকা।
নিউজ ও কমার্শিয়াল : মুন কমপ্লেক্স (৩য় তলা) ৫৯/১, পাটুয়াটুলি, ঢাকা।
ই-মেইল: boishakhinews24.net@gmail.com
হট লাইন: ০১৬৮৮৫০৫৩৫৬
https://www.boishakhinews24.net/