সুলতানা কামাল ও মুনতাসির মামুনের বিরুদ্ধে রিজভীর বক্তব্যে ক্ষোভ, ব্যবস্থা নেয়ার দাবি

আপডেট: October 8, 2022 |

১৫৫ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও পেশাজীবিদের বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল ও অধ্যাপক মুনতাসির মামুনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর রাষ্ট্রদ্রোহমূলক, ভিত্তিহীন ও আক্রমণাত্মক বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ দেড় শতাধিক বুদ্ধিজীবি ও পেশাজীবি।

সুলতানা কামাল ও মুনতাসির মামুনের বিরুদ্ধে দেয়া বক্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করাসহ রিজভীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তারা।

দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও অন্যান্য পেশাজীবীদের নিয়ে সংগঠন ‘ওয়ান বাংলাদেশ’ এর ব্যানারে বিবৃতিদাতাদের মধ্যে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেশ কয়েকজন উপ উপাচার্য ছাড়াও অন্যান্য পেশার নেতৃস্থানীয়রা রয়েছেন।

গত ৫ই অক্টোবর এক বিক্ষোভ সমাবেশে রুহুল কবির রিজভী সুলতানা কামাল ও অধ্যাপক মুনতাসির মামুনের বিরুদ্ধে রিজভী বলেন, “আপনারা অনেক আগেই এদেশের সার্বভৌমত্বকে অবজ্ঞা করেছেন। আপনারা কারো ক্রীতদাস হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছেন।”

সম্প্রতি ভারতের প্রভাবশালী গণমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে ‘জোরপূর্বক গুমে’র বিষয়ে জাতিসংঘ প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সুলতানা কামাল। সেখানে তিনি বলেন, মানবাধিকারের বিষয়ে বিএনপির মিথ্যার ইতিহাস রয়েছে।

এবং এই দলটির বিরুদ্ধে ‘আইনী ব্যবস্থা নেওয়ার’ আহ্বান জানান তিনি। এরপরই বিএনপির পক্ষ থেকে আক্রমণের খড়গ নেমে আসে সুলতানা কামালসহ শীর্ষ লেখক, গবেষকদের ওপর।

বিএনপির এই আচরণে ফুঁসে উঠেছে দেশের বিবেক বুদ্ধীজিবিরা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওয়ান বাংলাদেশ-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “রুহুল কবির রিজভী নিজের আপত্তিকর বক্তব্যের সমর্থনে কোনো প্রমাণ না দিয়ে তাদেরকে ‘আওয়ামী লীগের কট্টর গুণ্ডা’ হিসেবে অভিযুক্ত করেছে, যা ভিত্তিহীন বলে মনে করে ওয়ান বাংলাদেশ।”

বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের এই দুই স্বনামধন্য ব্যক্তি বিএনপি’র তৈরি মিথ্যা, বানোয়াট ও অস্তিত্বহীন মানবাধিকার ইস্যুতে সমস্বরে কথা না বলার কারণেই তাদের বিরুদ্ধে আপত্তিকর কথাবার্তা বলা হচ্ছে। যা অত্যন্ত ঘৃনিত কাজ বলে আমরা মনে করি। তাই সুলতানা কামাল ও মুনতাসির মামুনের বিরুদ্ধে রিজভীর আপত্তিকর বক্তব্য অতি দ্রুত প্রত্যাহার করা এবং রিজভীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।”

ওয়ান বাংলাদেশের বিবৃতিতে বলা হয়, “সুলতানা কামালকে এ ধরনের কুৎসার ভাষায় আক্রমণ করা অযৌক্তিক, বিবেক বিবর্জিত, শিষ্ঠাচার বহির্ভূত। এধরনের বক্তব্যে রিজভীর নিজের অজ্ঞানতা এবং প্রকৃতপক্ষে বিএনপির অসহিষ্ণু মানসিকতারই বহিপ্রকাশ ঘটেছে। ২০০১ ও ২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকারের শাসনামলে মানবাধিকার কর্মীদের ওপর হামলার অসংখ্য ঘটনার দৃষ্টান্ত তুলে ধরাকে প্রাসঙ্গিক বলে মনে করে ওয়ান বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষকবৃন্দ।

“গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো বিএনপি ও চরমপন্থীদের মধ্যে একটি অপবিত্র আঁতাতের কথা মনে করিয়ে দেবে। ৬৩টি জেলায় একযোগে বোমা হামলা, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ভাইয়ের উত্থান, হুমায়ূন আজাদের মতো উদারপন্থী লেখকদের ওপর বর্বরোচিত হামলা করা হয়।”

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামীর দারা অগণিত সহিংস হামলা ও গণহত্যা সংগঠিত করা এবং স্বাধীনতার পর বিএনপির সঙ্গে জামোয়াতের জোট বে সহিংসতা ছড়িয়ে দেওয়ার ন্যাক্কারজনক কৌশলগুলোর কথাও বিবৃতিতে তুলে ধরা হয়েছে।
বিএনপি নেতা রিজভীকে উদ্দ্যেশ্য করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “তিনি বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে সংঘটিত সহিংসতাকেও উপেক্ষা করতে পারেন না। যখন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীসহ অসংখ্য মানুষকে উগ্রপন্থীদের দ্বারা নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। এমনকি কূটনীতিকদেরও রেহাই দেওয়া হয়নি। বিএনপি শাসনামলে লেখকদের নির্দয়ভাবে হত্যা করা হয়েছিল এবং যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী করা হয়েছিল। উগ্র মৌলবাদী জামায়াত ইসলামী সরকারের অংশ হয়ে ওঠে।

এমনকি দেশটির প্রথম সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমান যিনি আইনি শাস্তি এড়াতে লন্ডনে থেকে পলাতক জীবন-যাপন করছেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

বিবৃতিদাতা হলেনঃ ওয়ান বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক মো. রশীদুল হাসানসহ বিবৃতিতে সাক্ষরদাতারা হলেন, অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান (ভাইস চ্যান্সেলর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়), অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন (ভাইস চ্যান্সেলর, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন (ভাইস চ্যান্সেলর, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), অধ্যাপক ড. এ.কে.এম. জাকির হোসেন (ভাইস চ্যান্সেলর, কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়), অধ্যাপক ড. মোঃ শাহ্ আজম (ভাইস চ্যান্সেলর, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়), প্রফেসর ড. সৈয়দ শামসুদ্দিন আহমেদ (ভাইস চ‌্যান্সেলর, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ‌্যালয়), প্রফসর ড. লোকমান হাকিম (ভাইস চ‌্যান্সেলর, জেট এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ‌্যালয়), প্রফেসর ডক্টর নির্মল চন্দ্র রায়, প্রফেসর ডক্টর মৃত্যুঞ্জয় কুন্ডু, প্রফেসর ডক্টর এ এফ এম সাইফুল ইসলাম, প্রফেসর ডক্টর মোঃ মনিরুল ইসলাম, প্রফেসর ডক্টর অনিমেষ সরকার, প্রফেসর ডক্টর গোকুল চন্দ্র বিশ্বাস, প্রফেসর ডক্টর মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস, ডক্টর তরিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আজহারুল ইসলাম, ড. অসীম শিকদার, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আল মামুন, অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক ড. চয়ন গওশোয়ামী, অধ্যাপক ড. মোঃ আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম সরোয়ার, অধ্যাপক ড. মোঃ রমিজ উদ্দিন, অধ্যাপক ড. গোপাল দাস, ড. রেজওয়ানুল হক, ড. রাখী চৌধুরী, মিসেস তানিয়া আফরিন, মোঃ তাহমিদ হোসেন, অধ্যাপক ড. মোঃ সাইদুর রহমান, অধ্যাপক ড. শাহানারা বেগম, অধ্যাপক ড. এমএএম ইয়াহিয়া খন্দকার, অধ্যাপক ড. মোঃ সাদিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. জান্নাতুল ফেরদৌস, অধ্যাপক ড. এমএ সালাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আসলাম আলী, ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, আনোয়ার হোসেন বাবু, ডক্টর আব্দুল আলিম, ড. আউয়াল কবীর জয়, অধ্যাপক ডক্টর মোর্শেদুর রহমান, অধ্যাপক ডঃ আবু নাসের মোহাম্মদ সেলিম, অধ্যাপক ডঃ একেএম আজাদ সাহ, ডক্টর রুবিয়া বানু, ডক্টর মাজহারুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, সাব্বির আহমেদ, ডক্টর লিয়াকত হোসেন, মাসারাত জাহান, ডঃ হুমায়ুন আহমেদ, অধ্যাপক ডক্টর আসাদুজ্জামান খান, অধ্যাপক ডঃ আবুল কাশেম,মো: মিজানুর রহমান রাজীব, ডক্টর শাহানুর আলম, ডক্টর আসলাম হোসেন, ডক্টর ফয়েজ আহমেদ প্রধান, ডঃ মোঃ জিয়াউল হক, এরিন জামান, সুরাইয়া ইয়াসমিন, তানজিয়া এনি উম্মে হাবিবা, ডক্টর ইকবাল হোসেন, অধ্যাপক ড. অনির্বাণ মোস্তফা, ড. মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ তোফায়েল আহমেদ, ড. মোঃ আলম হোসেন, সহযোগী অধ্যাপক রেজাউল করিম, ড. এম এ মতিন চৌধুরী, তাবিউর রহমান প্রধান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরহাদ হাউলাদার, কৃষিবিদ জি.এম মুস্তাকীম, মোঃ মেহেদি হাসান, অধ্যাপক ড. মো: মাহফুজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ মোর্শেদুর রহমান, অধ্যাপক ড. মোঃ সেকান্দার আলী, অধ্যাপক ড. মোঃ রেজওয়ানুল ইসলাম, ড. মোঃ শাহেদুর রহমান, ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা জামাল, ড. মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, অধ্যাপক ড. মেহের আলী, মোঃ ইমরান হোসেন, ড. মফিজুর রহমান, মোঃ জসিম উদ্দিন, অধ্যাপক ডঃ অঞ্জন কুমার চৌধুরী, ডঃ হানিফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক ডঃ ওমর ফারুক, অধ্যাপক সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক ডঃ হেলাল উদ্দিন, ডঃ শামছুল আরেফিন, অধ্যাপক ডঃ মোঃ শাহাদাৎ হোসেন।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে আরো রয়েছেন- জুয়েল শিকদার, তানজিম মাহমুদ আপন, ড. নিখিল চাকমা, নেইম্রাচিং চৌধুরী ননী, রাজিদুল হক সুমন, ডঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক ডঃ মোঃ আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ডঃ মোঃ আজহারুল ইসলাম, ডঃ চয়ন গোস্বামী, ডঃ আলেয়া ফেরদৌসী, আঞ্জুয়ারা খাতুন, অধ্যাপক ডঃ জান্নাতুল ফেরদৌস, তানিয়া আফরিন সিনথি, অধ্যাপক ডঃ সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ডঃ মাহবুব হোসেন, অধ্যাপক ডঃ মোঃ মহির উদ্দিন, অধ্যাপক ডঃ মোঃ আল-মামুন, ডঃ মোঃ রেজওয়ানুল হক, অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানম, অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার, অধ্যাপক ড. মোঃ মাহাবুব হোসেন, অধ্যাপক ড. মোঃ গোলাম রব্বানী, অধ্যাপক ড. রোজিনা ইয়াসমিন (লাকি), ড. মোঃ রাশেদুল ইসলাম, ড. মোঃ আবু সাঈদ, অধ্যাপক ড. মোরশেদ হোসেন, মোঃ আওয়াল কবির জয়, অধ্যাপক নজরুল আলম পলাশ, অধ্যাপক ড. র্নিমল চন্দ্র রায়, ড. বিশ্বজিৎ দেবনাথ, ড. তরিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, অধ্যাপক ড. মোঃ মনিরুল ইসলাম (সোহাগ), ড. মোঃ মহব্বত হোসেন, ড. আলতাফ হোসেন, মোঃ জিল্লুর রহমান, লিটন বরণ শিকদার, অধ্যাপক ড. এ. এইচ. এম. আখতারুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক ড. দেবাশীস শর্মা, ড. মোঃ শফিকুল ইসলাম, ড. ধনঞ্জয় কুমার, মোঃ আব্দুল হালিম, ড. মোঃ আসাদুজ্জামান, প্রফেসর ডঃ শাহাদাত হোসেন, প্রফেসর ডঃ হানিফ সিদ্দিকী, প্রফেসর ডঃ রাশেদ মোস্তাফা, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর রেজাউল করিম, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর সবুজ চৌধুরী, প্রফেসর ডঃ মোঃ কামরুল হোসেন, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর লায়লা খালেদা, প্রফেসর মোঃ গোলাম কোভিদ, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডঃ আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, প্রফেশ্বর ডক্টর হেলাল নিজামী, প্রফেসর ডক্টর সুলতান আহমেদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর মোঃ রিফাত রহমান, প্রফেসর ডঃ আনন্দ কুমার চৌধুরী, প্রফেসর ডঃ মোঃ হেলাল উদ্দিন, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডক্টর সুমন গাঙ্গুলী, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর মোঃ আশরাফ উদ্দিন, মোঃ ইফতেখার আরিফ, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর সুব্রত দাস, ডঃ মোঃ মোরশেদুল আলম সুবীর মহাজন, ডঃ মোঃ নেয়ামতুল্লাহ ভূঁইয়া, প্রফেসর ডক্টর সুকান্ত ভট্টাচার্য, প্রফেসর শামিম আহসান, প্রফেসর ডক্টর শামসুল আরেফিন, প্রফেসর ডঃ ওমর ফারুক মিয়াজী, ড. মোঃ আলম হোসেন, অধ্যাপক ড. মোঃ তোফায়েল আহমেদ, নাজমুল হোসেন, অধ্যাপক ড. মোঃ জাফরুল ইসলাম , অধ্যাপক ড. মোঃ নাসিম রেজা, মোঃ জিল্লুর রহমান, মোঃ আব্দুল হালিম, ড. মোঃ নাসিম আদনান, মোস্তাফিজুর রহমান আখন্দ, ড. মোঃ মিনহাজ উদ্দিন মনির, ড. মোঃ ফররুখ হোসেন খান, মোঃ মেহেদী হাসান, ড. সুজন চৌধুরী, ড. মোঃ আমজাদ হোসেন, ড. মোঃ শাহেদুর রহমান, ড. মোঃ মশিয়ার রহমান, তপস কুমার চক্রবর্তী, অধ্যাপক ডঃ মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস।

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর