হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন শাহরুখ খান

আপডেট: May 22, 2024 |

 

হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল বলিউড বাদশা শাহরুখ খানকে। ‍মঙ্গলবার (২১ মে) আহমেদাবাদের কেডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। ইন্ডিয়া টিভি এ খবর প্রকাশ করেছে।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আইপিএলের প্লেঅফ ম্যাচ দেখতে আহমেদাবাদে গিয়েছিলেন শাহরুখ খান। ইভেন্ট চলাকালে প্রচণ্ড গরমে হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে আহমেদাবাদের কেডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

কেডি হাসপাতালের চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, ডিহাইড্রেশনের কারণে গতকাল অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন কিং খান। মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর ১টায় তাকে আহমেদাবাদের কেডি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

দীর্ঘ ৪ বছর পর ২০২৩ সালে রাজকীয়ভাবে বড় পর্দায় ফিরেন শাহরুখ খান। এ বছর তিনটি ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। এগুলো হলো— ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডাঙ্কি’।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) বহুসাংস্কৃতিক দূত হিসেবে ৫৪ জনকে নিয়োগ দিয়েছে। তাদের মধ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৪ জন।

 

আজ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে- বহুসাংস্কৃতিক দূত হিসেবে আছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল। রিয়েলিটি শো মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার রানারআপ কিশোয়ার চৌধুরী, কিশোয়ারের বাবা ও সমাজসেবী কামরুল চৌধুরী এবং অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট স্বরূপ আফসার।

দূতের তালিকায় আছেন- পাকিস্তান কিংবদন্তি ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম, ভারতের রবি শাস্ত্রী, শ্রীলংকার রাসেল আরনল্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক অধিনায়ক ড্যারেন গঙ্গা, অস্ট্রেলিয়া নারী দলের সাবেক অলরাউন্ডার লিসা স্টালেকাররা। বর্তমান ক্রিকেটারদের মধ্যে আছেন অস্ট্রেলিয়ান তারকা ওপেনার উসমান খাজা, অ্যাশটন অ্যাগার, স্কট বোল্যান্ড, গুরিন্দার সান্ধু ও তানভীর সাংহারা।

এ ব্যাপারে সিএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিক হকলি বলেছেন, ‘আমরা বহুসংস্কৃতির দূতদের মতো গতিশীল ও বৈচিত্র্যময় গোষ্ঠীকে স্বাগত জানাতে পেরে রোমাঞ্চিত। তাদের সম্মিলিত নেতৃত্ব, দক্ষতা ও কর্মোদ্যম অর্থপূর্ণ পরিবর্তন আনবে এবং আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক ক্রিকেট সম্প্রদায়কে উৎসাহিত করতে সহায়ক হবে।’

অস্ট্রেলিয়ান তারকা ওপেনার উসমান খাজা বলেছেন, ‘আমি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার বহুসাংস্কৃতিক দূত কার্যক্রমের একজন হতে পেরে গর্বিত। আমি খেলাটিকে একটি সেতু হিসেবে দেখি, যা বিভিন্ন সম্প্রদায়কে সংযুক্ত করে এবং সবাইকে স্বাগত জানায়। সেই সঙ্গে সবার মধ্যে বোঝাপড়া, সম্মানবোধ ও একতা বাড়ায়।’

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর