একটা সময় নিজেও স্কুল থেকে খাবার পেতেন। করোনায় এখন স্কুল বন্ধ। তাই শৈশবের কথাও মনে পড়ে গেল রাশফোর্ডের। তাইতো এই সময়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে খাবার বিরতণ করছেন তিনি।
পরবর্তী প্রজন্মকে শেখার মতো কিছু দিয়ে যাওয়াই তার উদ্দেশ্য, ‘অতীতে আমি শিশুদের জন্য অনেক কিছু করেছি। যখনই শুনতে পেলাম স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে, মনে হয়েছে কিছু শিশু তো স্কুলে বিনা মূল্যে খাবার পেত।
রাশফোর্ড বলে চলেন, ‘আমি যখন স্কুলে বিনা মূল্যে খাবার পেতাম সেই সময়টার কথা আমার মনে আছে। আমার মা বাড়িতে আসতে আসতে সন্ধ্যা ৬টা বেজে যেত। তাই আবার খাবার পেতে ৮টা বেজে যেত। আমি ভাগ্যবান ছিলাম। এমন অনেক শিশু আছে যারা আরও কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায়। তারা বাড়িতে খাবারই পায় না।’
বৈশাখী নিউজ/ বিসি