১৪টি সেবা প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী

সময়: 4:01 pm - December 10, 2020 | | পঠিত হয়েছে: 1 বার

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-র ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) পোর্টালের মাধ্যমে ১৪টি সেবা প্রদান কার্যক্রম ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন থেকে  ভার্চুয়ালী উদ্বোধন করেন।

 

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে  প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হয়ে তিনি এসব সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-র ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) পোর্টালের মাধ্যমে ১৪টি সেবা প্রদান কার্যক্রম ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত হয়ে ভার্চুয়ালী উদবোধন করেন।

প্রধান অতিথির উদবোধনী বক্তব্যে পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, নতুন যোগকৃত ১৪টি সেবার মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের ১২ টি সেবা ওএসএস পোর্টালে যুক্ত হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের সেবা গ্রহণ সহজতর হবে। তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ তে শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রক্রিয়াকরণের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ রয়েছে। তথাপি, বিড়া কর্তৃক প্রস্তাবিত ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার এবং ইজ অব ডুয়িং বিজনেস এর আওতায় শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের অনুকূলে ছাড়পত্র প্রদানের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সময়সীমা পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় কর্তৃক সুসংহতকরণ বা কমিয়ে আনা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের অত্যন্ত সীমিত জনবল নিয়ে বিনিয়োগকারীগণকে ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদানের লক্ষ্যে ছাড়পত্র প্রদান বিষয়ক সেবা সহজীকরণ ও গণমুখী করার জন্য সময়াবদ্ধ প্রক্রিয়ায় ছাড়পত্র প্রদানের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রক্রিয়া সহজীকরণের জন্য বিভিন্ন শিল্পকারখানা এবং প্রকল্পের শ্রেণি পরিবর্তনপূর্বক পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।সেবা সহজীকরণের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের জারিকৃত এসআরও এর মাধ্যমে এলপিজি বোটলিং প্ল্যান্ট, জৈবসার, বরফকল, সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র (উৎপাদন ক্ষমতা ৫০ কিলোওয়াট হতে ১ মেগাওয়াট পর্যন্ত), সিএনজি/অটোগ্যাস ফিলিং স্টেশন-কে সবুজ শ্রেণির অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। নিম্নঝুঁকির ওয়্যারহাউজ-কে শ্ৰেণীবহির্ভূত বিবেচনা করে ওয়্যারহাউজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ প্রযোজ্য নয় মর্মে  পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারী করেছে। উক্ত পরিপত্র অনুযায়ী, বহুতল ভবন নয় এমন নিম্নঝুঁকির বাণিজ্যিক ও শিল্প ওয়্যারহাউজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণের বাধ্যবাধকতা থেকে ইতোমধ্যে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, অদ্যাবধি ১৪ টি সরকারী এবং ১৩ টি বেসরকারী অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্পের অনুকূলে পরিবেশগত প্রভাব নিরূপণ  প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়েছে এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্পের কোন আবেদন পরিবেশ অধিদপ্তরে পেন্ডিং নেই। বিড়ার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা রয়েছে। একইসাথে ওয়ানস্টপ সার্ভিসের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ফোকাল পয়েন্টকে ইতোমধ্যে বিডায় ন্যস্ত করা হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরে বর্তমানে সকল শ্রেণীর শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পের ছাড়পত্রের আবেদন অনলাইনে গ্রহণ করা হচ্ছে এবং পরীক্ষামূলকভাবে সবুজ ও কমলা-ক শ্রেণীভুক্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পরিবেশগত ছাড়পত্র অনলাইনে নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। এছাড়া, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা গবেষণাগারে সকল ধরনের নমূনা পরীক্ষার আবেদন গ্রহণ এবং নমুনা পরীক্ষার ফলাফল প্রদান অনলাইনে প্রদান করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের অন্যান্য সকল গবেষণাগারে অনলাইন সুবিধা চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিডা-র নির্বাহী চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ জাফর উদ্দিন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি; পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড এ কে এম রফিক আহমদ, ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স কর্পোরেশনের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার ওয়েন্ডি ওয়ার্নার, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি শামস মাহমুদ এবং চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাহবুব আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি সেবা অনলাইনে প্রদান করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

প্রধান অতিথির উদবোধনী বক্তব্যে পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, নতুন যোগকৃত ১৪টি সেবার মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের ১২ টি সেবা ওএসএস পোর্টালে যুক্ত হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের সেবা গ্রহণ সহজতর হবে। তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ তে শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রক্রিয়াকরণের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ রয়েছে। তথাপি, বিড়া কর্তৃক প্রস্তাবিত ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার এবং ইজ অব ডুয়িং বিজনেস এর আওতায় শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের অনুকূলে ছাড়পত্র প্রদানের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সময়সীমা পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় কর্তৃক সুসংহতকরণ বা কমিয়ে আনা হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের অত্যন্ত সীমিত জনবল নিয়ে বিনিয়োগকারীগণকে ওয়ান স্টপ সার্ভিস প্রদানের লক্ষ্যে ছাড়পত্র প্রদান বিষয়ক সেবা সহজীকরণ ও গণমুখী করার জন্য সময়াবদ্ধ প্রক্রিয়ায় ছাড়পত্র প্রদানের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রক্রিয়া সহজীকরণের জন্য বিভিন্ন শিল্পকারখানা এবং প্রকল্পের শ্রেণি পরিবর্তনপূর্বক পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।সেবা সহজীকরণের লক্ষ্যে ২০১৭ সালের জারিকৃত এসআরও এর মাধ্যমে এলপিজি বোটলিং প্ল্যান্ট, জৈবসার, বরফকল, সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র (উৎপাদন ক্ষমতা ৫০ কিলোওয়াট হতে ১ মেগাওয়াট পর্যন্ত), সিএনজি/অটোগ্যাস ফিলিং স্টেশন-কে সবুজ শ্রেণির অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। নিম্নঝুঁকির ওয়্যারহাউজ-কে শ্ৰেণীবহির্ভূত বিবেচনা করে ওয়্যারহাউজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ প্রযোজ্য নয় মর্মে  পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারী করেছে। উক্ত পরিপত্র অনুযায়ী, বহুতল ভবন নয় এমন নিম্নঝুঁকির বাণিজ্যিক ও শিল্প ওয়্যারহাউজ নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণের বাধ্যবাধকতা থেকে ইতোমধ্যে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, অদ্যাবধি ১৪ টি সরকারী এবং ১৩ টি বেসরকারী অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্পের অনুকূলে পরিবেশগত প্রভাব নিরূপণ  প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়েছে এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রকল্পের কোন আবেদন পরিবেশ অধিদপ্তরে পেন্ডিং নেই। বিড়ার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা রয়েছে। একইসাথে ওয়ানস্টপ সার্ভিসের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ফোকাল পয়েন্টকে ইতোমধ্যে বিডায় ন্যস্ত করা হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরে বর্তমানে সকল শ্রেণীর শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও প্রকল্পের ছাড়পত্রের আবেদন অনলাইনে গ্রহণ করা হচ্ছে এবং পরীক্ষামূলকভাবে সবুজ ও কমলা-ক শ্রেণীভুক্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পরিবেশগত ছাড়পত্র অনলাইনে নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। এছাড়া, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা গবেষণাগারে সকল ধরনের নমূনা পরীক্ষার আবেদন গ্রহণ এবং নমুনা পরীক্ষার ফলাফল প্রদান অনলাইনে প্রদান করা হচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের অন্যান্য সকল গবেষণাগারে অনলাইন সুবিধা চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিডা-র নির্বাহী চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ জাফর উদ্দিন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি; পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড এ কে এম রফিক আহমদ, ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স কর্পোরেশনের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার ওয়েন্ডি ওয়ার্নার, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি শামস মাহমুদ এবং চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাহবুব আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের একটি সেবা অনলাইনে প্রদান করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বৈশাখী নিউজ/ ফাজা

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর