স্বার্থের সংঘাতে জড়িয়ে গেল কোহলির নাম

আপডেট: January 7, 2021 |

হঠাৎ করেই স্বার্থের সংঘাতে জড়িয়ে গেল ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলির নাম। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিরাট একটি সংস্থায় বিনিয়োগ করেছিলেন। ঘটনাচক্রে ওই সংস্থাই এখন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সরকারি কিট স্পনসর এবং মার্চেন্ডাইজ।

ভারতের বেঙ্গালুরুর কোম্পানি গ্যালাক্টাস ফানওয়্যার টেকনোলজি প্রাইভেট লিমিটেডে ৩৩.৩২ লাখ টাকার কম্পালসারি কনভার্টিবল ডিবেঞ্চার (সিসিডি) দেওয়া হয়েছিল বিরাটকে। এই গ্যালাক্টাসই অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম মোবাইল প্রিমিয়ার লিগের (এমপিএল) মালিক। গত বছরের নভেম্বরে তাদের সরকারিভাবে কিট স্পনসর হিসেবে ঘোষণা করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।

যদিও তার অনেক আগে গত বছরের জানুয়ারিতে বিরাট কোহলিকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ঘোষণা করেছিল এই সংস্থা। তার আগেও বহুবার এই প্ল্যাটফর্মকে এনডোর্স করেছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক। এছাড়াও কর্নারস্টোন স্পোর্টস অ্যান্ড এন্টারটেনমেন্ট নামে একটি ফার্ম বিরাট ছাড়াও রবীন্দ্র জাদেজা, ঋষভ পন্থ, লোকেশ রাহুল, উমেশ যাদব, কুলদীপ যাদব, শুভমান গিলসহ একাধিক ক্রিকেটারের বাণিজ্যিক অধিকারের দায়িত্বে।

যদিও কর্নারস্টোনের মালিক অমিত অরুণ সাজদে এমপিএলের সঙ্গে যোগাযোগে ভুল কিছু দেখতে পাননি। তিনি বলেছেন, ‌বিরাট এবং কর্নারস্টোন যে কোনও ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারে। কর্নারস্টোনে বিনিয়োগ না করা পর্যন্ত বিরাটের কোনও স্বার্থের সংঘাত হবে না।‌

তবে বিসিসিআইয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কোহলির বিনিয়োগের ব্যাপারে কিছুই জানেন না তারা। সব ক্রিকেটারের বিনিয়োগের খতিয়ান রাখা সম্ভব নয়।‌ তবে এই ঘটনা বিসিসিআইয়ের সংবিধানে এমন কাজ নিয়ম বিরুদ্ধ।

বৈশাখী নিউজজেপা

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর