রাজশাহীর উন্নয়ন অব্যহত রাখতে বর্তমান মেয়রের বিকল্প নেই

আপডেট: May 11, 2023 |

ওবায়দুল ইসলাম রবি, রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীতে আসন্ন সিটি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি- বর্তমান মেয়রের বিকল্প নেই।

আসন্ন সিটি নির্বাচনে রাজশাহীর উন্নয়ন অব্যহত রাখতে বর্তমান মেয়রের বিকল্প নেই।

চলমান উন্নয়নের ধারবাহিকতার অক্ষুন্ন রাখতে বর্তমান সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন এর বিকল্প নেই। গ্রিন এন্ড ক্লিন সিটির সুনাম দেশ পেরিয়ে বিদেশের বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে।

এই উন্নয়নকে আরো তড়ান্নিত করতে আ’লীগ মনোনিত প্রার্থীকে পুনরায় নির্বাচিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সিংগভাগ স্থানীয়রা।

নিয়ম অনুযায়ী মেয়রকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগেই পদত্যাগ করতে হবে। সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ১৮ মে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং আগামী ২১ মে তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেবেন।

গত ২১ জুন সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র তুলেছেন বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।

এ এইচ এম খায়রুজ্জামান ২০০৮ সালে প্রথম রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৩ সালের ১৫ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি রাজশাহী মহানগর যুবদলের সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেনের কাছে হেরে যান।

২০১৮ সালের ৩০ জুলাই পুনরায় মেয়র নির্বাচিত হন এ এইচ এম খায়রুজ্জামান।

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে এখন পর্যন্ত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় পার্টি দলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে।

কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। এ জন্য দলটি মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ঘোষণা করবে না। অপরদিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য নাদিম মোস্তফার ভাই সাঈদ হাসান কয়েক দিন আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। অবশ্য এখনো তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেননি।

এই নির্বাচনের ৩০টি ওর্য়াডের কাউন্সিলর ও ১০টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদের প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে ২৩ মে পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন।

২৩ মে অথবা এর আগে যেকোনো দিন (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনসহ) সকাল নয়টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হবে।

মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৫ মে। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের পর বৈধ প্রার্থীরা ১ জুন পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন। ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। ভোট গ্রহণ করা হবে ২১ জুন।

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর