ইরফান ও দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের দিন আগামী ১০ জানুয়ারি

আপডেট: December 17, 2020 |

 

অস্ত্র আইনের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী মো. জাহিদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার এ মামলার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ তা দাখিল করেনি। এজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম প্রতিবেদন দাখিলের ওই দিন ধার্য করেন।

এর আগে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দুই দফায় রিমান্ড শেষে গত ৪ নভেম্বর ইরফান সেলিমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। একইদিন দেহরক্ষী জাহিদ মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে দোষ করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি রেকর্ড শেষে আদালত তাকেও কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ১ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় দুই দিনের এবং তারও আগে গত ২৮ অক্টোবর প্রথম দফায় ইরফান সেলিম ও জাহিদকে তিনদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন আদালত। মামলায় রিমান্ড শেষে ইরফান সেলিমের সহযোগী এবি সিদ্দিকী দিপু এবং হাজী সেলিমের গাড়িচালক মো. মিজানুর রহমান খান কারাগারে আছেন।

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগে গত ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ধানমণ্ডি থানায় মামলাটি করা হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ঘাটি হাজী মহসীনে কর্মরত লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম, এবি সিদ্দিক দিপু, মো. জাহিদ ও মো. মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়।

পরে ২৬ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজারে হাজী সেলিমের বাসায় অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযানকালে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মাদক রাখার দায়ে ইরফান সেলিমকে এক বছর কারাদণ্ড­ দেয়। আর অবৈধ ওয়াকিটকি রাখার দায়ে ছয় মাসের কারাদ­ণ্ড দেয়া হয়। দুই মামলায় মোট দেড় বছরের সাজা দেয়া হয় তাকে।

ইরফানের দেহরক্ষী মো. জাহিদকে ওয়াকিটকি বহন করার দায়ে ছয় মাসের সাজা দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই অভিযানে অস্ত্র, ইয়াবা, বিদেশি মদ, ৩৮টি ওয়াকিটকি ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রাজধানীর চকবাজার থানায় ইরফান এবং জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি করে মোট চারটি মামলা দায়ের করা হয়।

অস্ত্র আইনের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী মো. জাহিদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার এ মামলার প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ তা দাখিল করেনি। এজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আশেক ইমাম প্রতিবেদন দাখিলের ওই দিন ধার্য করেন।

এর আগে নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দুই দফায় রিমান্ড শেষে গত ৪ নভেম্বর ইরফান সেলিমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। একইদিন দেহরক্ষী জাহিদ মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে দোষ করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি রেকর্ড শেষে আদালত তাকেও কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ১ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় দুই দিনের এবং তারও আগে গত ২৮ অক্টোবর প্রথম দফায় ইরফান সেলিম ও জাহিদকে তিনদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন আদালত। মামলায় রিমান্ড শেষে ইরফান সেলিমের সহযোগী এবি সিদ্দিকী দিপু এবং হাজী সেলিমের গাড়িচালক মো. মিজানুর রহমান খান কারাগারে আছেন।

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের অভিযোগে গত ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ধানমণ্ডি থানায় মামলাটি করা হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ঘাটি হাজী মহসীনে কর্মরত লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমদ খান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম, এবি সিদ্দিক দিপু, মো. জাহিদ ও মো. মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়।

পরে ২৬ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজারে হাজী সেলিমের বাসায় অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। অভিযানকালে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মাদক রাখার দায়ে ইরফান সেলিমকে এক বছর কারাদণ্ড­ দেয়। আর অবৈধ ওয়াকিটকি রাখার দায়ে ছয় মাসের কারাদ­ণ্ড দেয়া হয়। দুই মামলায় মোট দেড় বছরের সাজা দেয়া হয় তাকে।

ইরফানের দেহরক্ষী মো. জাহিদকে ওয়াকিটকি বহন করার দায়ে ছয় মাসের সাজা দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই অভিযানে অস্ত্র, ইয়াবা, বিদেশি মদ, ৩৮টি ওয়াকিটকি ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রাজধানীর চকবাজার থানায় ইরফান এবং জাহিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি করে মোট চারটি মামলা দায়ের করা হয়।

 

বৈশাখী নিউজজেপা

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর