আসছে সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থীর তৃতীয় উপন্যাস বই ‘কেন নারী?’


আগামী মে মাসের মধ্যেই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে সোহরাওয়ার্দী কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক পড়ুয়া শিক্ষার্থী মো. মাজহারুল ইসলামের তৃতীয় উপন্যাস “কেন নারী?”।
ইতিমধ্যে গত ২৯ মার্চ বইটির প্রচ্ছদ “নবপ্রত্যুষ প্রকাশনী” হতে প্রকাশিত হয়েছে।
“কেন নারী?” বইটিতে ফুটে উঠেছে সমসাময়িক নারীদের চিন্তাধারা, আচার-আচরণ, ব্যবহার, বৈশিষ্ট্য, শিক্ষা, উগ্রবাদীতার চিত্র।
এছাড়াও বইটির মধ্যে তুলে ধরা হয়েছে সমসাময়িক সময়ের নারীদের কিছু অযুক্তি কার্য যা থেকে তাহারা বিরত থাকলে, ভবিষ্যতে আমাদের দেশে নারীরা হয়ে উঠবে এক মহান মানবী। দেশ হয়ে উঠবে উজ্জ্বল প্রশান্তিময়।
লেখক মাজহারুলের নতুন উপন্যাস ‘কেন নারী’ সর্ম্পকে কথা বলেছেন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজকে। তিনি জানিয়েছেন, সকলের জন্য শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত।
নারীদেরও শিক্ষা গ্রহণের অধিকার আছে। তারা অনেক শিক্ষা গ্রহন করছে। শিক্ষা বলতে আমি বুঝি সুশীল,নৈতিকতাসহ মানুষের আঙ্খিত আচরণকে।
কিছু ছাত্রী পর্দা করে না খোলা মেলা চলাচল করে।তখন অনেকের চোখ কাড়ে এতে পরবর্তীতে তারা অনেক ধরনের সমস্যায় পড়ে ধর্ষণ, হেস্তানার শিক্ষা হয়। যারা পুরোপুরি চেষ্টা করে কখনো এসব স্বীকার হয় না।
স্কুলের কলেজের ম্যামদের ও পোষাকে শালীনতা আসার প্রয়োজন। যে মেয়ে অভদ্র, উশৃংখল তাদের ব্যবহার ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন দরকার। অজব ধরনের পোশাক পড়ে তারাই এসকল সমস্যা সমুখে পড়ে।
তাই আমি বলতে চাই, এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে কথাগুলো বলেছি… যদি পুরো কথাগুলো বর্ণনাসহ দেওয়া আছে… আমার লেখা বই কেন নারীতে।
ইনশাআল্লাহ আমি আশাবাদী কেন নারী বইটি আপনাকে নতুন করে শিখতে ও জীবন নিয়ে ভাবতে সাহায্য করবে। আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই আমার লেখা চারুছায়ার ২য়,৩য় খন্ড অতিশ্রীঘই প্রকাশ করবো ইনশাআল্লাহ।।
লেখক মো. মাজহারুল ইসলাম সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী।
তিনি ছোট থেকেই লেখা-লেখিতে মনোনিবেশ করছেন। তার লেখা অন্য দুটি উপন্যাস হলো, কল্পহীন রুপকথা(২০২২) ও চারুছায়া(২০২৫)।