জেএসসি-এসএসসি পরীক্ষার ভিত্তিতে পরীক্ষার্থীদের ফলাফল মূল্যায়ন করা হবে
করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে ২০২০ সালের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) বা সমমান পরীক্ষা বাতিল করেছে সরকার। জেএকরোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে ২০২০ সালের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) বা সমমান পরীক্ষা বাতিল করেছে সরকার। জেএসসি-এসএসসি পরীক্ষার ভিত্তিতে পরীক্ষার্থীদের ফলাফল মূল্যায়ন করা হবে।
কিন্তু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণের টাকা ফেরত পাবেন কি-না তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের ব্যাপারে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন ।
তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, পরীক্ষা নেয়ার সব প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রশ্নপত্র-উত্তরপত্র (ওএমআর সিট) তৈরিসহ পরীক্ষার সময়সূচি সম্পন্ন করা হয়েছিল। এতে অনেক অর্থ ব্যয় হয়েছে। শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন থেকে পাওয়া অর্থ দিয়েই এসব কাজ করা হয়েছে। সুতরাং রেজিস্ট্রেশন ফি ফেরত দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।
গত ৭ অক্টোবর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি। এরপর থেকেই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের টাকা ফেরত দেয়ার দাবি তুলেছেন অনেক শিক্ষার্থী-অভিভাবক। কিন্তু এ অর্থ নানা খাতে ব্যয় হয়েছে বলে জানালেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি।
২০১৯ সালের নবেম্বরে কেন্দ্র ফিসহ এইচএসসির ফরম পূরণের জন্য বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের দুই হাজার ৫০০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের এক হাজার ৯৪০ টাকা করে ফি দিতে হয়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞানে কেন্দ্র ফি (ব্যবহারিক ফিসহ) ৮০৫ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৪৪৫ টাকা করে ফি নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রের ফি থেকে ট্যাগ অফিসারের সম্মানীসহ অন্যান্য ব্যয় নির্বাহ করতে বলা হয়।
এছাড়া যাদের ব্যবহারিক বিষয় রয়েছে তাদের এ টাকার সঙ্গে প্রতি পত্রের জন্য আরো ২৫ টাকা করে দিতে হয়েছে। এছাড়া ব্যবহারিক উত্তরপত্র মূল্যায়নে অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত পরীক্ষকের জন্য পত্র প্রতি ২৫ টাকা করে কেটে নেয়া হয়েছে।
ফরম পূরণের জন্য একজন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে প্রতি পত্রের জন্য ১০০ টাকা, ব্যবহারিক প্রতি পত্রের জন্য ২৫ টাকা, একাডেমিক/ট্রান্সক্রিপ্ট ফি ৫০ টাকা, সনদ ফি ১০০ টাকা, রোভার স্কাউট/গার্লস গাইড ফি ১৫ টাকা এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ফি পাঁচ টাকা দিতে হয়েছে।সসি-এসএসসি পরীক্ষার ভিত্তিতে পরীক্ষার্থীদের ফলাফল মূল্যায়ন করা হবে।
কিন্তু শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণের টাকা ফেরত পাবেন কি-না তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক।
তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, পরীক্ষা নেয়ার সব প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রশ্নপত্র-উত্তরপত্র (ওএমআর সিট) তৈরিসহ পরীক্ষার সময়সূচি সম্পন্ন করা হয়েছিল। এতে অনেক অর্থ ব্যয় হয়েছে। শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন থেকে পাওয়া অর্থ দিয়েই এসব কাজ করা হয়েছে। সুতরাং রেজিস্ট্রেশন ফি ফেরত দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।
গত ৭ অক্টোবর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি। এরপর থেকেই শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের টাকা ফেরত দেয়ার দাবি তুলেছেন অনেক শিক্ষার্থী-অভিভাবক। কিন্তু এ অর্থ নানা খাতে ব্যয় হয়েছে বলে জানালেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি।
২০১৯ সালের নবেম্বরে কেন্দ্র ফিসহ এইচএসসির ফরম পূরণের জন্য বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের দুই হাজার ৫০০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের এক হাজার ৯৪০ টাকা করে ফি দিতে হয়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞানে কেন্দ্র ফি (ব্যবহারিক ফিসহ) ৮০৫ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৪৪৫ টাকা করে ফি নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রের ফি থেকে ট্যাগ অফিসারের সম্মানীসহ অন্যান্য ব্যয় নির্বাহ করতে বলা হয়।
এছাড়া যাদের ব্যবহারিক বিষয় রয়েছে তাদের এ টাকার সঙ্গে প্রতি পত্রের জন্য আরো ২৫ টাকা করে দিতে হয়েছে। এছাড়া ব্যবহারিক উত্তরপত্র মূল্যায়নে অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত পরীক্ষকের জন্য পত্র প্রতি ২৫ টাকা করে কেটে নেয়া হয়েছে।
ফরম পূরণের জন্য একজন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে প্রতি পত্রের জন্য ১০০ টাকা, ব্যবহারিক প্রতি পত্রের জন্য ২৫ টাকা, একাডেমিক/ট্রান্সক্রিপ্ট ফি ৫০ টাকা, সনদ ফি ১০০ টাকা, রোভার স্কাউট/গার্লস গাইড ফি ১৫ টাকা এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ফি পাঁচ টাকা দিতে হয়েছে।
বৈশাখী নিউজ/ জেপা