জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে স্বাচিপের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

সময়: 10:23 pm - August 31, 2022 | | পঠিত হয়েছে: 5 বার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট শাখা এর উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বুধবার (৩১ আগষ্ট) অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান। মুখ্য আলোচক হিসেবে ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ এর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম।

সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ), বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট শাখার সভাপতি ডা. মো. আয়নাল হক। আলোচনা সভার সঞ্চালক ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ), বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট শাখার সাধারন সম্পাদক ডা. মোঃ জহিরুল ইসলাম লিটন।

অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় শোক দিবস পালন কমিটির আহবায়ক ডাঃ সৈয়দ মুফতি মনোয়ার কনক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ), বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ রিজওয়ানুল আহসান বিপুল।

এ সময় বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫আগষ্ট ভোরের আলো ফুটার আগে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করেছিলো পাকিস্থানি পেতাত্বা ক্ষমতালোভী নরপিশাচ কুচক্রীমহল।

বাঙ্গালীর মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চিরঞ্জীব তার চেতনা অবিনশ্বর। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে শেখ মুজিবুর রহমানের অবিনাশ্বী চেতনা ও আদর্শ চির প্রবাহমান থাকবে। জাতীর পিতার স্বপ্নছিলো ক্ষুদা ও দারিদ্র্যমুক্ত বৈশম্যহীন সমাজ প্রতিষ্টা করা। বঙ্গবন্ধু বাংলার জনগণের মুক্তির যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেত্রীত্বে ক্ষুদা ও দারিদ্র্যকে জয় করে বিশ্ব সভায় একটি উন্নয়নশীল মর্যাদাবান জাতী হিসাবে প্রতিষ্টিত হয়েছে বাংলাদেশ। সারা বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধু মৃত্যুন্জয়ী, বঙ্গবন্ধুর দৃঢ়তা ও স্বপ্নে আমরা স্বাধীন। তার আদর্শ ও চেতনায় আজকের সুখী সমৃদ্ধ উন্নত বাংলাদেশ।

বক্তারা বলেন,  উন্নয়ন ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনও নানাভাবে সোচ্চার আছে। ঐক্যবদ্ধভাবে এ অপশক্তির যে কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। জাতির পিতার আদর্শ,চেতনা ও প্রেরনায় শানিত হয়ে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালকে গড়ে তুলতে হবে, আর্তপীড়িত রোগীদের সেবায় নিজেদেরকে আত্মনিবেদন করতে হবে তবেই জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো বা আলোচনা সফল হবে।

Share Now

এই বিভাগের আরও খবর