দেশ আজ উন্নতির মহাসড়কে : খাদ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় থেকেও বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করতে পারিনি কিন্তু এখন আমরা অনেক ঐক্যবদ্ধ। এখন কেউ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙতে এলে শুধু প্রতিবাদ নয় বরং প্রতিরোধ এবং প্রতিহত করা হবে।
রোববার বিকালে নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মহামারী করোনার দুর্যোগেও দেশে কেউ না খেয়ে মরেনি। একটি দল ঘরে বসে অনেক কথা বলে। তারা এ দুর্যোগে জনগণের পাশে দাঁড়ায়নি, কোনো ত্রাণ দেয়নি, এগিয়ে আসেনি এ সংকট মোকাবেলায়। করোনার দুর্যোগে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদেরই দেখা গেছে জনতার পাশে দাঁড়াতে, তাদের সেবা করতে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মণের সভাপতিত্বে ও নিয়ামতপুর সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লবের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, ইউএনও জয়া মারীয়া পেরেরা, এসিল্যান্ড নিলুফা সরকার, ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খালেকুজ্জামান তোতা, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ভাবিচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক উৎপল কান্ত সরকার পিন্টু প্রমুখ।
এর আগে খাদ্যমন্ত্রী নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন এবং অসুস্থ ও দুস্থদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর কল্যাণ তহবিল হতে ১০ লাখ ১০ হাজার টাকার চেক বিতরণ করেন।
বৈশাখী নিউজ/ ইডি